হ্যলুসিনেশন ও "চশমাওয়লি"
জর আসছে, এখন প্রায় মাঝ পথ পার করে ফেলেছে মনেহয়।
যে কোন সময় ভর করতে পারে।
যে কোন সময় ভর করতে পারে।
প্রচন্ড জর হলে মানুষের হ্যালুসিনেশন হতে পারে।তবে আমার ক্ষেত্রে আলাদা। ছোটবেলা থেকেই হালকা জর হলেই কিসব অদ্ভুত জিনিস দেখি, বড় হয়ে জানতে পারলাম এটাই হ্যালুসিনেশন।
হ্যালুসিনেশন যদি নিয়ন্ত্রন করা যেত তবে সবই প্রিয় জিনিস টাই দেখতে চাইতো, অনুভব করতে চাইতো, স্পর্শ করতে চাইতো।
আমিও তার ব্যাতিক্রম না।
আমিও একজনকে দেখতে চাই, স্পর্শ অনুভব করতে চাই।
আমিও একজনকে দেখতে চাই, স্পর্শ অনুভব করতে চাই।
তার নাম “চশমাওয়ালি” এটা আমার দেওয়া নাম কারন সে চশমা ব্যবহার করে।
তাঁর বাবা-মায়ের দেওয়া সুন্দর একটা নাম আছে। তবে আমি তাকে “চশমাওয়ালি” নামেই ডাকতে সাচ্ছন্দ বোধ করি।
তাঁর বাবা-মায়ের দেওয়া সুন্দর একটা নাম আছে। তবে আমি তাকে “চশমাওয়ালি” নামেই ডাকতে সাচ্ছন্দ বোধ করি।
আমার যদি এই হ্যালুসিনেশন নিয়ন্ত্রন করার খমতা থাকতে তবে আমি সব সময় ঐ "চশমাওয়ালিকে" কল্পনা করতাম।
ধরুন খুব জর, গা পুড়ে যাচ্ছে। বদ্ধ ঘরে আমি ছাড়া আর কেউ নেই।
ঠিক ঐ মুহূর্ত থেকে হ্যলুসিনেশন শুরু হল।
ঠিক ঐ মুহূর্ত থেকে হ্যলুসিনেশন শুরু হল।
কেউ এক জন আমার পাশে বসে আমার মাথায় জর পট্টি দিয়ে দিচ্ছে, চোখটা কেমন যেন টস টস করছে। এটাই আমার "চশমাওয়ালি"।
শাড়ি পরে আছে, কিন্ত কেন ? এর আগে তো কখনো শাড়ি পরতে দেখিনি। শাড়ির রং টা ঠিকবুঝতে পারছি না, নীল হবে হয়তো।
জরের পরিমান বাড়ছে তাই আর নিখুত ভাবে বুঝতে পারছিনা।
শাড়ি পরে আছে, কিন্ত কেন ? এর আগে তো কখনো শাড়ি পরতে দেখিনি। শাড়ির রং টা ঠিকবুঝতে পারছি না, নীল হবে হয়তো।
জরের পরিমান বাড়ছে তাই আর নিখুত ভাবে বুঝতে পারছিনা।
কিন্ত কোথাথেকে যেনএকটা মিষ্টি গন্ধ আসছে, মেয়েদের গা থেকে একটা আলাদা গন্ধ পাওয়া যায় এটা বোধহয় সেটাই।
"চশমাওয়ালির" গা থেকে আসছে নিশ্চয়।
"চশমাওয়ালির" গা থেকে আসছে নিশ্চয়।
জর কমে আসছে, মনেহয় জর পট্টিতে কাজ করেছে।
আস্তে আস্তে মেয়টাও অদৃশ্য হতে শুরু করেছে, তাহলে জর পট্টিটা দিলো কে ?
সেই শুঘ্রানটা আর পাচ্ছিনা তার মানে আমি এখন পুরো সুস্থ।
আস্তে আস্তে মেয়টাও অদৃশ্য হতে শুরু করেছে, তাহলে জর পট্টিটা দিলো কে ?
সেই শুঘ্রানটা আর পাচ্ছিনা তার মানে আমি এখন পুরো সুস্থ।
আচ্ছা "চশমাওয়লি" তোমার ও যদি আমার মত হ্যলুসিনেশন নিয়ন্ত্রনের সুযোগ আসে তবে তুমিও কি আমার মতই চিন্তা করবে ?
No comments